সুচিকে গ্রেফতার, যা বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব!

মিয়ানমা’রের রাষ্ট্রপতি উইন মিন্ট, ক্ষ’মতাসীন দলের নেত্রী অং সান সু চিসহ শা’সক দলের শী’র্ষ নেতাদের মু’ক্তির দা’বি জা’নিয়েছে জাতিসংঘ। সোমবার (১ ফেব্রুয়ারি) জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র এ তথ্য জা’নিয়েছেন।

জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজা’রিক এক বিবৃতি জা’নান, জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস মিয়ানমা’রের রাষ্ট্রপতি উইন মিন্ট, ক্ষ’মতাসীন দলের নেত্রী অং সান সু চিসহ শা’সক দলের শী’র্ষ নেতাদের মু’ক্তির দা’বি জা’নিয়েছেন।

তিনি একই স’ঙ্গে এ ঘ’টনায় উদ্বেগ প্র’কাশ ক’রেছেন। মিয়ানমা’রের জনগণের প্রতি সম্মান দেখাতে সে’নাবা’হিনী র প্রতি আ’হ্বান জা’নিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব। সোমবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোরে সে’নাবা’হিনী র এক ক্ষ’মতাসীন দলের নেত্রী অং সান সু চিসহ নেতাদের আ’টক করা হয়।

আরো পড়ুন: আরো এক বছর বাড়ল পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ:আরও এক বছর বাড়ল পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ। বর্তমান অগ্রগতি বিবেচনায় ২০২২ সালের জুন মাসে সেতুকে যান চলাচলের জন্য উপযুক্ত করা যাবে বলে জা’নিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক। চলতি বছরের জুন মাসের মধ্যে সব স্ল্যাব বসানোর কাজ শেষ করা গেলেও বর্ষার কারণে তাতে বিটুমিন বসানো যাবে না বলে বাড়াতে হচ্ছে প্রকল্পের মেয়াদ।

গত বছরের ১০ ডিসেম্বর সেতুতে সব স্প্যান বসানোর পর এখন চলছে স্ল্যাব বসানোর কাজ। দ্বিতল এ সেতুতে একই স’ঙ্গে চলছে রোড ও রেল স্ল্যাব বসানো। প্রায় ৩ হাজার বসাতে হবে স্ল্যাব। সুখবর হলো, স্প্যানে বসানোর জন্য প্রয়োজনীয় স্ল্যাব নি’র্মাণের কাজ শতভাগ শেষ করা হয়েছে। চারটি দল আ’লাদা করে দিনের বেলা স্প্যানে স্ল্যাব বসানোর কাজ করছে।

সর্বশেষ প’রিকল্পনায় চলতি বছরের জুন মাসের মধ্যে সেতু চালুর কথা থাকলেও নানা জটিলতায় আরও এক বছর বাড়ানো হয়েছে মেয়াদ। জুন মাসের মধ্যে শতভাগ স্ল্যাব বসানোর পাশাপাশি এগিয়ে নেওয়া হবে মূল সেতু ও ভায়াডাক্টের দুই পাশে প্রায় ৩০ কিলোমিটার এলাকায় রেলিং বসানোর কাজ।

তবে এর মধ্যে বর্ষা শুরু হয়ে গেলে আগামী জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে রোড স্ল্যাবের ওপর বিটুমিন বসানো যাবে না। করোনার কারণে লোকবল সংক’টের বিষয়টিও মাথায় রাখতে হচ্ছে সেতু ক’র্তৃপক্ষকে। পদ্মা বহুমুখী সেতুর প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, পদ্মা সেতু প্রকল্পে সামনে আরো কোনো সসস্যা নেই।

বর্তমান অগ্রগতি বিবেচনায় ২০২২ সালের জুন মাসে সেতুকে যান চলাচলের জন্য উপযুক্ত করা যাবে। প্রকল্প সূত্র জা’নিয়েছে, এখন পর্যন্ত মূল সেতুর কাজে অগ্রগতি হয়েছে ৯২ ভাগ, নদী শাসনের কাজ ৭৯ ভাগ আর পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে ৮৩ দশমিক ৫ ভাগ।